নির্বাচিত হলে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে পুরোপুরি একাডেমিক ক্যাম্পাসে রূপান্তরিত করার জন্য আমরা কাজ করব। আমি একটা মাস্টারপ্ল্যান (মহাপরিকল্পনা) করব। সেখানে ২০৩০ সালের মধ্যে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়কে একটা আবাসিক বিশ্ববিদ্যালয়ে রূপান্তরের কৌশল থাকবে। শিক্ষার্থীদের জন্য ভালো খাবার ও স্বাস্থ্য সুবিধা নিশ্চিত করা হবে। শিক্ষার্থীদের পক্ষে প্রশাসনের সঙ্গে দর–কষাকষি এবং দাবি আদায়ের কাজটি আমরা করে যাব।
আমি সেই ব্যক্তি, যাঁর বোল্ড ভয়েসটা (শক্তিশালী অবস্থান) আছে, বোল্ড ইনটেনশনও (উদ্দেশ্য) আছে এবং একই সঙ্গে রাজনীতির মারপ্যাঁচগুলোও বুঝি। ক্যাম্পাসে হারমোনি (সংহতি) আনা ও ক্যাম্পাসটাকে শিক্ষার্থীদের করে তোলা—এটাই আমার উদ্দেশ্য। আমি মনে করি, এই ডাকসু নির্বাচনের মধ্য দিয়েই আগামী দিনের ছাত্ররাজনীতি নির্ধারিত হবে।
আমার ডাকসুতে আসার একটা বড় কারণ হলো, আমি একটা দৃষ্টান্ত তৈরি করতে চাই। আগামী দিনগুলোতে জাতীয় রাজনীতিতেও ছাত্রদের পক্ষে একটা বড় ড্রাইভিং ফোর্স (চালক) হয়ে ওঠা সম্ভব। শিক্ষার্থীরা যেন এমন কাউকে নির্বাচিত করেন, যাঁরা তাঁদের কণ্ঠস্বর হয়ে উঠতে পারবেন।